জীবন মরণের সীমানা ছাড়ায়ে, বন্ধু হে আমার রয়েছে দাঁড়ায়ে…
For her, it was a stillness we knew would come, eventually. A tale similar, yet vastly different. A journey which began with trepidations, settled over time and then sprang itself to a proportion, unimaginable.
When she was diagnosed, we feared the worst, but believed in the power of modern medical science. The more aggressive her treatment became, the more we began to be convinced of her ability to take the harshness, only to get better. She fought fearlessly, taking in her stride the ugly manifestations of the treatment, with a laugh. She knew all these were just a passing phase, albeit tough.
Hence plans for the upcoming wedding were on full swing. Our bi-annual get togethers, much looked forward to for the endless fun and laughter they bring, were still being planned.
Then came their anniversary in end November. And my last wish to her, which till day, is unread. The coveted blue tick, followed by “Bonedidi typing” is never to come. Ever again.
Death is that concept, alien till it strikes at close range. Death came, not quite unannounced, yet suddenly. When a week back, we were planning our next meet…
মনের মধ্যেই সব কষ্ট আর কান্না জমে রইলো বোনদিদি। ভীষণ unpredictable, কারণ ছাড়া, কোনো নিয়ম না মেনে, যখন খুশি ইচ্ছে মতন হাজির হয়। সে মাঝরাতে হোক, বা ভর দুপুরে । হয়তো বা দিনের শেষে, যখন অবসর থাকে তোমায় নিয়ে একের পর এক ঘটনা details এ ভাববার, কথা বলার।
শিখলাম কান্না আর বুক ভরা চাপা কষ্টর আসল মানে।
কেন নিলাম না আরো ছবি তোমার সাথে? সেই sudden Outram Ghat এ যাওয়া রাতে, কেন capture করলাম না অনেক মুহূর্ত আমাদের হাঁসি আর গল্পের? ওই রাত তো আর ফিরে আসবে না কোনোদিন! আমাদের কত আড্ডায় কেন তুললাম না আরো ছবি? একটাও তো video নেই আমাদের জমায়েতের। মনে আছে বোনদিদি, তোমায় সমানে বলতাম, “উওফ glass তা নামিয়ে ছবি তোলো, কোনোদিন এসব ছবি social media তে দিতে পারবো না, কি যে করো!!” মজা’র কথা বলি তোমায়। তোমার হাত এর glass crop করতে হলো সেই আমায় ! যখন সেটা করছি, হেঁসে ফেলেছিলাম , সত্যি ! তোমায় বললাম, “দেখলে, আমার কথা না শোনার ফল ! বলেছিলাম glass নিচে রেখে ছবি তোলো”
Nairobi’r সুন্দর রাতের আকাশের দিকে মুখ তুলে তাকিয়েছি অনেক দিন। কত তারার মাঝে তুমিও কি আছো ওখানে, বোনদিদি? ছোটবেলায় জানতাম ‘আকাশের তারা হয়ে গেছে’। তাই যদি হত! তাকিয়ে আছো আমার দিকে আর এক গাল হেঁসে, তোমার মিষ্টি গলায় বলছো কি আমায়, “মাম, কাঁদিস না এত, এত কষ্ট পাশ না, আমি এখানেই আছি, আবার দেখা হবে।”
এমন যদি সত্যি হতো…
আমাদের bonding নিয়ে কথা আজ না বললে আর কবে বলবো! কত মনের প্রাণের, সুখ দুঃখের কথা long distance এ শেয়ার করা । শেষ বার phone এ কে বলেছিলাম, মনে নেই, তুমি না আমি, “মাঝে মধ্যে phone এ গল্প হলে কত ভালো লাগে, না?” কেন আরো phone করলাম না আমি ? নীল এর বিয়ের খবর শুনে সেই নভেম্বর এ আমাদের শেষ গল্প।
মজার কথা বলি তোমায়! After all, তুমি subject হলে কতক্ষন আর বলো তো অন্ধকার এ থাকা যায়! আমরা এই সেদিনই গল্প করছিলাম তোমায় নিয়ে। সামনে নীল এর বিয়ে। আমাদের next আড্ডায় সুমিত দা সেই বাবু হয়ে বসে, আগে silent হেঁসে, আমাদের বলতো, “এবার তাহলে শোনো নীলের বিয়েতে টুক্কার কান্ড!” নির্ঘাত কোনো কান্ড ঘটাতে আর সেটা শুনে আমরা, as always, হেঁসে গড়িয়ে পড়তাম ।
ওহ হ্যা, আরো আছে। আমাদের আড্ডার ঘরে next বাড়ে নীল মোহনার ঢোকা নিষেধ!! শাশুড়িমায়ের glass হাতে নিয়ে হেঁসে গড়াগড়ি খাওয়া, এটা কি first visit এই দেখতে দিতাম মোহনা কে? আলোচ্য বিষয়!
December’24 – তুমি শুয়ে আছো medical bed e । তোমার অসুখ কালো চাদরের মতন জড়িয়ে আছে তোমায়। তোমার মিষ্টি মুখটা ঢেকে আছে একটা কালো আস্তরণের আড়ালে। আমার নিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিলো তোমায় দেখে। হঠাৎ আমায় ঘরে ঢুকতে দেখে তোমার এক গাল হাঁসি। আমরা বেরিয়ে আসার সময়ে তোমার সেই শেষ কথা । ‘সবই তো হলো, আমাদের গল্প টাই হলো না এবার। ‘ আর যেটা কোনোদিন ভুলবো না, তোমার শেষ প্রশ্ন, ‘এসব রোগ ঠিক হয়ে যায় তো ?’ কত সাহস জুগিয়ে বলেছিলাম সেদিন, ‘Of course হয় ! আমায় দেখে বোঝো না !’ Assurance কি তোমায় দিয়েছিলাম সেদিন , না নিজেদের ?
আজ 3.5 মাসের বেশি হয়ে গেছে তুমি নেই। আজও আমরা যখন তোমায় নিয়ে কথা বলি, আমরা imagine করি তুমি কোন situation এ থাকলে কি করতে , কি বলতে ! Strange ব্যাপার এটাই, যে এগুলো বলে আমরা হাঁসি। তোমায় আমরা বাঁচিয়ে রাখি নি, বোনদিদি, তুমি ‘তুমি ‘ হয়ে আমাদের প্রানের মাঝে আছো। এটাই সত্যি । এটাই শিখলাম যে কাছের মানুষ চলে গেলেও , সে থেকেই যায়। সব অনুষ্ঠানে , সব situation এ , তার manifestation শুধু পাল্টায়।
You continue to be your same old self, only existing now in a realm very different from the one we are in today. This magical realm ties us to you through memories and countless occasions of joy and laughter. Queen of a new universe, a shadow in ours, you are a passing breeze, a whiff of scent, sprinkling in your path your sweet laughter! Leaving behind in the universe we inhabit, a void, an emptiness.
বুঝলে কি বললাম ?? না বুঝলে, তোলা থাকে আপাতত , দেখা হলে বোঝাবো।